কেউ ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তায় আত্মঘাতী হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে, কেউ আবার প্রবল দুশ্চিন্তায় প্রাণ হারিয়েছেন। তিনজন বিএলও কাজের চাপে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন বলেও খবর মিলেছে।
কলকাতা : এসআইআর নিয়ে রাজ্যজুড়ে তৈরি হওয়া আতঙ্ক ঘনীভূত হয়েছে ‘মৃত্যু-আতঙ্ক’। ভোটার তালিকা ত্রুটিমুক্ত করার উদ্দেশ্যে চালু হওয়া বিশেষ নিবিড় সংশোধন বা এসআইআর নিয়ে মানুষের মধ্যে ভয়, দুশ্চিন্তা ও বিভ্রান্তি এমন জায়গায় পৌঁছেছে যে আত্মহত্যা থেকে শুরু করে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর মতো ঘটনাও প্রকাশ্যে এসেছে। এই আবহেই নবান্নে দাঁড়িয়ে গোটা পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জানালেন, এসআইআর আতঙ্কে মৃতদের পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা করে আর্থিক সাহায্য দেবে রাজ্য সরকার। পাশাপাশি যাঁরা আতঙ্কে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন, তাঁদেরও এক লক্ষ টাকা করে সাহায্য ঘোষণা করা হয়েছে।
ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ স্বচ্ছ রাখতে এসআইআর প্রক্রিয়া চালু হলেও, কীভাবে কাজ হবে বা কাদের কী নথি লাগবে—তা নিয়ে কমিশন স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিলেও মানুষের মনে ভয় কাটেনি। কমিশন জানিয়েছে, ২০০২ সালের ভোটার তালিকায় নিজের বা পরিবারের কারও নাম থাকলে আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই। তবুও নানা রকম গুজব, ভুল ব্যাখ্যা ও বিভ্রান্তির জেরে সাধারণ মানুষের মানসিক চাপ বেড়েই চলেছে। সেই চাপে কেউ ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তায় আত্মঘাতী হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে, কেউ আবার প্রবল দুশ্চিন্তায় প্রাণ হারিয়েছেন। এমনকি তিনজন বিএলও কাজের চাপে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন বলেও খবর মিলেছে।
বর্তমানে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় বিএলও-সহ মোট ১৩ জন এসআইআর আতঙ্কে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। নবান্নে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “মৃত দুই বিএলও-র পরিবার ২ লক্ষ টাকা করে সাহায্য পেয়েছে। একজন এখনও বাকি রয়েছে, তাঁরাও চাইলে পেতে পারেন। ৩৯ জন সাধারণ মানুষের মৃত্যু হয়েছে আতঙ্কে। তাঁদের প্রত্যেকের পরিবার ২ লক্ষ টাকা করে পাবে। অসুস্থরা পাবেন ১ লক্ষ টাকা।”
এরপরই মমতা মন্তব্য করেন, “দুর্ঘটনায় মৃত্যু হলে যেমন সরকার সাহায্য করে, এখানে কেন করবে না? মনে রাখতে হবে—মেয়েরা সংসার সামলায়, সরকারও ঠিক তেমনভাবেই মানুষের দেখভাল করে।”
কলকাতা : এসআইআর নিয়ে রাজ্যজুড়ে তৈরি হওয়া আতঙ্ক ঘনীভূত হয়েছে ‘মৃত্যু-আতঙ্ক’। ভোটার তালিকা ত্রুটিমুক্ত করার উদ্দেশ্যে চালু হওয়া বিশেষ নিবিড় সংশোধন বা এসআইআর নিয়ে মানুষের মধ্যে ভয়, দুশ্চিন্তা ও বিভ্রান্তি এমন জায়গায় পৌঁছেছে যে আত্মহত্যা থেকে শুরু করে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর মতো ঘটনাও প্রকাশ্যে এসেছে। এই আবহেই নবান্নে দাঁড়িয়ে গোটা পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জানালেন, এসআইআর আতঙ্কে মৃতদের পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা করে আর্থিক সাহায্য দেবে রাজ্য সরকার। পাশাপাশি যাঁরা আতঙ্কে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন, তাঁদেরও এক লক্ষ টাকা করে সাহায্য ঘোষণা করা হয়েছে।
ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ স্বচ্ছ রাখতে এসআইআর প্রক্রিয়া চালু হলেও, কীভাবে কাজ হবে বা কাদের কী নথি লাগবে—তা নিয়ে কমিশন স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিলেও মানুষের মনে ভয় কাটেনি। কমিশন জানিয়েছে, ২০০২ সালের ভোটার তালিকায় নিজের বা পরিবারের কারও নাম থাকলে আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই। তবুও নানা রকম গুজব, ভুল ব্যাখ্যা ও বিভ্রান্তির জেরে সাধারণ মানুষের মানসিক চাপ বেড়েই চলেছে। সেই চাপে কেউ ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তায় আত্মঘাতী হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে, কেউ আবার প্রবল দুশ্চিন্তায় প্রাণ হারিয়েছেন। এমনকি তিনজন বিএলও কাজের চাপে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন বলেও খবর মিলেছে।
বর্তমানে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় বিএলও-সহ মোট ১৩ জন এসআইআর আতঙ্কে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। নবান্নে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “মৃত দুই বিএলও-র পরিবার ২ লক্ষ টাকা করে সাহায্য পেয়েছে। একজন এখনও বাকি রয়েছে, তাঁরাও চাইলে পেতে পারেন। ৩৯ জন সাধারণ মানুষের মৃত্যু হয়েছে আতঙ্কে। তাঁদের প্রত্যেকের পরিবার ২ লক্ষ টাকা করে পাবে। অসুস্থরা পাবেন ১ লক্ষ টাকা।”
এরপরই মমতা মন্তব্য করেন, “দুর্ঘটনায় মৃত্যু হলে যেমন সরকার সাহায্য করে, এখানে কেন করবে না? মনে রাখতে হবে—মেয়েরা সংসার সামলায়, সরকারও ঠিক তেমনভাবেই মানুষের দেখভাল করে।”

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন