চুক্তি অনুযায়ী দুই প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে বক্তৃতা, সেমিনার, ওয়ার্কশপ ও গবেষণা প্রকল্প পরিচালনা করবে।
কলকাতা: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ডানলপের কাছে গড়ে ওঠা ‘গেটওয়ে অফ কলকাতা’ প্রকল্পের ভাবধারা অনুসরণে রাজ্যের সাংস্কৃতিক পরিসরে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি হল। সীতারাম দাস ওঙ্কারনাথের নামে প্রতিষ্ঠিত ওঙ্কারনাথ মিশন–রিসার্চ সেন্টার ফর ইন্দোলজিকাল স্টাডিজ-এর সঙ্গে ঐতিহাসিক সমঝোতা পত্র (মউ) স্বাক্ষর করল বিশ্ব বাংলা বিশ্ববিদ্যালয়। রবিবার কলকাতার মহামিলন মঠে অনুষ্ঠানের পরিবেশ ছিল উৎসবমুখর।
বিশ্ব বাংলা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক দিলীপ কুমার মাইতি এবং ওঙ্কারনাথ মিশনের সভাপতি কিংকর প্রিয়নাথ চট্টোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে এই চুক্তিপত্রে সই হয়। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী ডঃ এল. শংকর এবং সঙ্গীত নাটক আকাদেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত শিল্পী তরুণ ভট্টাচার্য। মিশনের অধ্যাপক-অধ্যাপিকা এবং বহু বিশিষ্টজনও অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
চুক্তি প্রসঙ্গে কিংকর প্রিয়নাথ চট্টোপাধ্যায়ের বক্তব্য, “মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় তৈরি হয়েছে বিশ্ব বাংলা বিশ্ববিদ্যালয়। আমাদের মিশনের সঙ্গে এই যৌথ প্রয়াস শিক্ষা ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে। ভারতের প্রাচীন দর্শন, ধর্ম, সাহিত্য ও সংস্কৃতির সংরক্ষণ ও গবেষণায় দু’টি প্রতিষ্ঠানই আগামী দিনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে।”
চুক্তি অনুযায়ী দুই প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে বক্তৃতা, সেমিনার, ওয়ার্কশপ ও গবেষণা প্রকল্প পরিচালনা করবে। বিশেষ গুরুত্ব পাবে শ্রী ভগবান ওঙ্কারনাথ দেবের বেদান্তের ভাষ্য, ধর্মীয় দর্শনের পুনর্মূল্যায়ন ও পুনর্গঠনের মতো ক্ষেত্র। গবেষক, অধ্যাপক থেকে ছাত্রছাত্রী—সবাইয়ের জন্যই নতুন পথ খুলে যাবে বলে মনে করছেন বিশিষ্টজনেরা।
মিশনের প্রতিষ্ঠাতা ও অখিল ভারত জয়গুরু সম্প্রদায়ের প্রেসিডেন্ট কিংকর বিঠ্ঠল রামানুজ মহারাজ মুম্বাই থেকে প্রতিক্রিয়ায় জানান, “শ্রী ভগবান ওঙ্কারনাথ দেব বাংলা ও ভারতের নবজাগরণের পথিকৃৎ। বিশ্ব বাংলা বিশ্ববিদ্যালয় মুখ্যমন্ত্রীর দূরদর্শী উদ্যোগ, যা বাংলার শিক্ষা ও ঐতিহ্যকে আন্তর্জাতিক মানচিত্রে তুলে ধরছে। এই যৌথ চুক্তি আগামী দিনে বাংলার মনীষাকে এক নতুন দিশা দেখাবে।”
‘গেটওয়ে অফ কলকাতা’ প্রকল্পের পাশাপাশি এই চুক্তি রাজ্যের সাংস্কৃতিক পুনরুজ্জীবনের প্রচেষ্টাকে আরও শক্তিশালী করবে। বিশেষ করে যুবসমাজের কাছে ভারতীয় ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও দার্শনিক ইতিহাস তুলে ধরার ক্ষেত্রে এই উদ্যোগ এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হয়ে উঠবে বলে মত সাংস্কৃতিক মহলের।
কলকাতা: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ডানলপের কাছে গড়ে ওঠা ‘গেটওয়ে অফ কলকাতা’ প্রকল্পের ভাবধারা অনুসরণে রাজ্যের সাংস্কৃতিক পরিসরে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি হল। সীতারাম দাস ওঙ্কারনাথের নামে প্রতিষ্ঠিত ওঙ্কারনাথ মিশন–রিসার্চ সেন্টার ফর ইন্দোলজিকাল স্টাডিজ-এর সঙ্গে ঐতিহাসিক সমঝোতা পত্র (মউ) স্বাক্ষর করল বিশ্ব বাংলা বিশ্ববিদ্যালয়। রবিবার কলকাতার মহামিলন মঠে অনুষ্ঠানের পরিবেশ ছিল উৎসবমুখর।
বিশ্ব বাংলা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক দিলীপ কুমার মাইতি এবং ওঙ্কারনাথ মিশনের সভাপতি কিংকর প্রিয়নাথ চট্টোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে এই চুক্তিপত্রে সই হয়। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী ডঃ এল. শংকর এবং সঙ্গীত নাটক আকাদেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত শিল্পী তরুণ ভট্টাচার্য। মিশনের অধ্যাপক-অধ্যাপিকা এবং বহু বিশিষ্টজনও অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
চুক্তি প্রসঙ্গে কিংকর প্রিয়নাথ চট্টোপাধ্যায়ের বক্তব্য, “মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় তৈরি হয়েছে বিশ্ব বাংলা বিশ্ববিদ্যালয়। আমাদের মিশনের সঙ্গে এই যৌথ প্রয়াস শিক্ষা ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে। ভারতের প্রাচীন দর্শন, ধর্ম, সাহিত্য ও সংস্কৃতির সংরক্ষণ ও গবেষণায় দু’টি প্রতিষ্ঠানই আগামী দিনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে।”
চুক্তি অনুযায়ী দুই প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে বক্তৃতা, সেমিনার, ওয়ার্কশপ ও গবেষণা প্রকল্প পরিচালনা করবে। বিশেষ গুরুত্ব পাবে শ্রী ভগবান ওঙ্কারনাথ দেবের বেদান্তের ভাষ্য, ধর্মীয় দর্শনের পুনর্মূল্যায়ন ও পুনর্গঠনের মতো ক্ষেত্র। গবেষক, অধ্যাপক থেকে ছাত্রছাত্রী—সবাইয়ের জন্যই নতুন পথ খুলে যাবে বলে মনে করছেন বিশিষ্টজনেরা।
মিশনের প্রতিষ্ঠাতা ও অখিল ভারত জয়গুরু সম্প্রদায়ের প্রেসিডেন্ট কিংকর বিঠ্ঠল রামানুজ মহারাজ মুম্বাই থেকে প্রতিক্রিয়ায় জানান, “শ্রী ভগবান ওঙ্কারনাথ দেব বাংলা ও ভারতের নবজাগরণের পথিকৃৎ। বিশ্ব বাংলা বিশ্ববিদ্যালয় মুখ্যমন্ত্রীর দূরদর্শী উদ্যোগ, যা বাংলার শিক্ষা ও ঐতিহ্যকে আন্তর্জাতিক মানচিত্রে তুলে ধরছে। এই যৌথ চুক্তি আগামী দিনে বাংলার মনীষাকে এক নতুন দিশা দেখাবে।”
‘গেটওয়ে অফ কলকাতা’ প্রকল্পের পাশাপাশি এই চুক্তি রাজ্যের সাংস্কৃতিক পুনরুজ্জীবনের প্রচেষ্টাকে আরও শক্তিশালী করবে। বিশেষ করে যুবসমাজের কাছে ভারতীয় ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও দার্শনিক ইতিহাস তুলে ধরার ক্ষেত্রে এই উদ্যোগ এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হয়ে উঠবে বলে মত সাংস্কৃতিক মহলের।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন