গত ২৭ অক্টোবর থেকে নয়টি রাজ্য এবং তিনটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে শুরু হয়েছিল এসআইআর পর্ব।
নয়াদিল্লি : নয়টি রাজ্য এবং তিনটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে চলা ভোটার তালিকার বিশেষ নিবিড় সংশোধন (এসআইআর) প্রক্রিয়ার সময়সীমা এক সপ্তাহ বাড়াল নির্বাচন কমিশন। কমিশন জানিয়েছে, ভোটার তালিকার গণনা-ফর্ম বিতরণের শেষ দিন ৪ ডিসেম্বর থেকে বাড়িয়ে করা হয়েছে ১১ ডিসেম্বর। খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশিত হবে ৯ ডিসেম্বরের পরিবর্তে ১৬ ডিসেম্বর। চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশের তারিখও পিছিয়ে ৭ ফেব্রুয়ারির বদলে নির্ধারিত হয়েছে ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৬।
গত ২৭ অক্টোবর থেকে সংশ্লিষ্ট রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে শুরু হয়েছিল এসআইআর পর্ব, যেখানে ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি তারিখটিকে যোগ্যতার দিন ধরে ভোটার তালিকা আপডেটের কাজ চলছে। নতুন সময়সূচি অনুযায়ী ১১ ডিসেম্বরের মধ্যে বুথগুলির পুনর্বিন্যাস ও যৌক্তিকীকরণের কাজ শেষ হবে। ১২ থেকে ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে হবে কন্ট্রোল টেবিল আপগ্রেডেশন। খসড়া প্রকাশের পর ১৬ ডিসেম্বর থেকে ১৫ জানুয়ারি, ২০২৬ পর্যন্ত চলবে দাবি-আপত্তির সময়সীমা। ১০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সব যাচাই-পর্ব শেষ করে কমিশনের অনুমতি নিয়ে তালিকা প্রকাশের প্রস্তুতি সম্পন্ন করবে সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলি।
বিস্তৃত গণনা-প্রক্রিয়ার কারণে অতিরিক্ত সময়ের প্রয়োজন হওয়ায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে কমিশন। তবে কংগ্রেস নেতা প্রমোদ তিওয়ারি অভিযোগ তুলেছেন, ‘‘এসআইআর এক সপ্তাহ বাড়ানোই প্রমাণ করে এত কম সময়ে এই বিশাল কাজ শেষ করা সম্ভব নয়।’’ রাজ্যসভায় কংগ্রেসের উপনেতার কথায়, কমিশনের উচিত ২০০৩ সালের সময়সূচি অনুসরণ করে এই সংশোধন-প্রক্রিয়া চালানো। শীতকালীন অধিবেশনের আগে সর্বদলীয় বৈঠক শেষে তিনি আরও দাবি করেন, এসআইআর নিয়ে আলোচনায় অনীহা দেখিয়ে সরকার সংসদ চালাতে চাইছে না।
তিওয়ারির অভিযোগ, সংসদে আলোচনা এড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী নিজের দায়িত্ব পালন করছেন না, যদিও তিনি মাঝে মাঝে সংসদে উপস্থিত থাকেন।
ভোটারদের তথ্য আপডেট, আপত্তি জানানোর সুযোগ এবং তালিকার যথার্থতা বজায় রাখার লক্ষ্যেই এসআইআর প্রক্রিয়া চালায় নির্বাচন কমিশন। সময়সীমা বাড়ায় ভোটারদের জন্য আরও কিছুটা সুযোগ তৈরি হল নিজেদের নাম, ঠিকানা বা অন্যান্য তথ্য সংশোধন করার ক্ষেত্রে।
নয়াদিল্লি : নয়টি রাজ্য এবং তিনটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে চলা ভোটার তালিকার বিশেষ নিবিড় সংশোধন (এসআইআর) প্রক্রিয়ার সময়সীমা এক সপ্তাহ বাড়াল নির্বাচন কমিশন। কমিশন জানিয়েছে, ভোটার তালিকার গণনা-ফর্ম বিতরণের শেষ দিন ৪ ডিসেম্বর থেকে বাড়িয়ে করা হয়েছে ১১ ডিসেম্বর। খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশিত হবে ৯ ডিসেম্বরের পরিবর্তে ১৬ ডিসেম্বর। চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশের তারিখও পিছিয়ে ৭ ফেব্রুয়ারির বদলে নির্ধারিত হয়েছে ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৬।
গত ২৭ অক্টোবর থেকে সংশ্লিষ্ট রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে শুরু হয়েছিল এসআইআর পর্ব, যেখানে ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি তারিখটিকে যোগ্যতার দিন ধরে ভোটার তালিকা আপডেটের কাজ চলছে। নতুন সময়সূচি অনুযায়ী ১১ ডিসেম্বরের মধ্যে বুথগুলির পুনর্বিন্যাস ও যৌক্তিকীকরণের কাজ শেষ হবে। ১২ থেকে ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে হবে কন্ট্রোল টেবিল আপগ্রেডেশন। খসড়া প্রকাশের পর ১৬ ডিসেম্বর থেকে ১৫ জানুয়ারি, ২০২৬ পর্যন্ত চলবে দাবি-আপত্তির সময়সীমা। ১০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সব যাচাই-পর্ব শেষ করে কমিশনের অনুমতি নিয়ে তালিকা প্রকাশের প্রস্তুতি সম্পন্ন করবে সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলি।
বিস্তৃত গণনা-প্রক্রিয়ার কারণে অতিরিক্ত সময়ের প্রয়োজন হওয়ায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে কমিশন। তবে কংগ্রেস নেতা প্রমোদ তিওয়ারি অভিযোগ তুলেছেন, ‘‘এসআইআর এক সপ্তাহ বাড়ানোই প্রমাণ করে এত কম সময়ে এই বিশাল কাজ শেষ করা সম্ভব নয়।’’ রাজ্যসভায় কংগ্রেসের উপনেতার কথায়, কমিশনের উচিত ২০০৩ সালের সময়সূচি অনুসরণ করে এই সংশোধন-প্রক্রিয়া চালানো। শীতকালীন অধিবেশনের আগে সর্বদলীয় বৈঠক শেষে তিনি আরও দাবি করেন, এসআইআর নিয়ে আলোচনায় অনীহা দেখিয়ে সরকার সংসদ চালাতে চাইছে না।
তিওয়ারির অভিযোগ, সংসদে আলোচনা এড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী নিজের দায়িত্ব পালন করছেন না, যদিও তিনি মাঝে মাঝে সংসদে উপস্থিত থাকেন।
ভোটারদের তথ্য আপডেট, আপত্তি জানানোর সুযোগ এবং তালিকার যথার্থতা বজায় রাখার লক্ষ্যেই এসআইআর প্রক্রিয়া চালায় নির্বাচন কমিশন। সময়সীমা বাড়ায় ভোটারদের জন্য আরও কিছুটা সুযোগ তৈরি হল নিজেদের নাম, ঠিকানা বা অন্যান্য তথ্য সংশোধন করার ক্ষেত্রে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন