ব্রিগেডে রবিবার পাঁচ লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠের বিশাল সমাবেশ; রাজনৈতিক আমন্ত্রণ, কড়া নিরাপত্তা ও আধ্যাত্মিক বার্তায় উত্তপ্ত কলকাতা।
কলকাতা : রবিবার কলকাতার ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে আয়োজন হতে চলেছে এক অভূতপূর্ব ধর্মীয় সমাবেশ—‘ফাইভ লাখ ভয়েসেস গীতা চ্যান্টিং’। সনাতন সংস্কৃতি সংঘের আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে পাঁচ লক্ষ মানুষের একসঙ্গে গীতা পাঠের মাধ্যমে দেশের সবচেয়ে বড় সমবেত গীতা পাঠের রেকর্ড গড়ার লক্ষ্য নিয়েছে সংগঠনটি। ইতিমধ্যেই ময়দানে বিশাল কেন্দ্রীয় মঞ্চ তৈরির কাজ, আলোর ব্যবস্থা, নিরাপত্তা বেষ্টনী—সবই প্রায় শেষ পর্যায়ে।
রবিবার সকাল আটটা থেকে শুরু হবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, এরপর সকাল ন’টা থেকে শুরু হবে প্রধান গীতা পাঠ পর্ব। সমাবেশ ঘিরে ময়দান এলাকায় নিরাপত্তা বাড়িয়েছে কলকাতা পুলিশ। ব্যাপক ভিড় সামলাতে নজিরবিহীন বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। আয়োজকরা জানিয়েছেন, অনুষ্ঠানের সব প্রয়োজনীয় অনুমতিও মিলেছে।
গত বছর ‘ওয়ান লাখ ভয়েসেস’ গীতা পাঠ আয়োজন করলেও সাড়া আশানুরূপ হয়নি। তাই এ বছর RSS–ঘনিষ্ঠ সংঘটি রাজ্যের বিভিন্ন মঠ, মন্দির, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও সামাজিক সংগঠনগুলিকে সক্রিয়ভাবে যুক্ত করেছে। ফলে আয়োজকদের দাবি, উপস্থিতি হবে নজিরবিহীন।
সাংবাদিকদের কার্তিক মহারাজ জানান, মুখ্যমন্ত্রীসহ একাধিক রাজনৈতিক নেতাকে আমন্ত্রণ পাঠানো হয়েছে। তাঁর ব্যাখ্যা, “এই উদ্যোগ শান্তি, সম্প্রীতি ও আধ্যাত্মিক চেতনা বিস্তারের জন্য। বাংলার ভক্তি ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য বিশ্বজোড়া পরিচিত, সেই সুরই আমরা তুলে ধরতে চাই।”
সমাবেশের সভাপতিত্ব করবেন গীতা মনীষী মহামণ্ডলের স্বামী জ্ঞানানন্দজি মহারাজ। প্রধান অতিথি হিসেবে থাকবেন পদ্মভূষণপ্রাপ্ত সাধ্বী ঋতম্ভরা; বিশেষ অতিথি ধীরেন্দ্র শাস্ত্রী এবং গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাবা রামদেব। সংঘের স্বামী প্রদীপ্তানন্দ মহারাজ জানিয়েছেন, রাজ্যের নানা প্রান্ত থেকে হাজার হাজার ভক্ত ইতিমধ্যেই যোগদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তাঁর কথায়, “সমাজে বিভাজন বাড়ছে। এমন সময়ে আধ্যাত্মিক শৃঙ্খলাই মানুষকে স্থিতধী হতে সাহায্য করতে পারে।”
পাঁচ লক্ষ কণ্ঠ একসঙ্গে গীতা পাঠ করলে তা হবে বাংলার ধর্মীয়-সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রের এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত। আয়োজকদের দাবি, এই আয়োজন শুধু আধ্যাত্মিকতার প্রদর্শন নয়, বাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের এক নতুন পুনর্নির্মাণ।
কলকাতা : রবিবার কলকাতার ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে আয়োজন হতে চলেছে এক অভূতপূর্ব ধর্মীয় সমাবেশ—‘ফাইভ লাখ ভয়েসেস গীতা চ্যান্টিং’। সনাতন সংস্কৃতি সংঘের আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে পাঁচ লক্ষ মানুষের একসঙ্গে গীতা পাঠের মাধ্যমে দেশের সবচেয়ে বড় সমবেত গীতা পাঠের রেকর্ড গড়ার লক্ষ্য নিয়েছে সংগঠনটি। ইতিমধ্যেই ময়দানে বিশাল কেন্দ্রীয় মঞ্চ তৈরির কাজ, আলোর ব্যবস্থা, নিরাপত্তা বেষ্টনী—সবই প্রায় শেষ পর্যায়ে।
রবিবার সকাল আটটা থেকে শুরু হবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, এরপর সকাল ন’টা থেকে শুরু হবে প্রধান গীতা পাঠ পর্ব। সমাবেশ ঘিরে ময়দান এলাকায় নিরাপত্তা বাড়িয়েছে কলকাতা পুলিশ। ব্যাপক ভিড় সামলাতে নজিরবিহীন বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। আয়োজকরা জানিয়েছেন, অনুষ্ঠানের সব প্রয়োজনীয় অনুমতিও মিলেছে।
গত বছর ‘ওয়ান লাখ ভয়েসেস’ গীতা পাঠ আয়োজন করলেও সাড়া আশানুরূপ হয়নি। তাই এ বছর RSS–ঘনিষ্ঠ সংঘটি রাজ্যের বিভিন্ন মঠ, মন্দির, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও সামাজিক সংগঠনগুলিকে সক্রিয়ভাবে যুক্ত করেছে। ফলে আয়োজকদের দাবি, উপস্থিতি হবে নজিরবিহীন।
সাংবাদিকদের কার্তিক মহারাজ জানান, মুখ্যমন্ত্রীসহ একাধিক রাজনৈতিক নেতাকে আমন্ত্রণ পাঠানো হয়েছে। তাঁর ব্যাখ্যা, “এই উদ্যোগ শান্তি, সম্প্রীতি ও আধ্যাত্মিক চেতনা বিস্তারের জন্য। বাংলার ভক্তি ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য বিশ্বজোড়া পরিচিত, সেই সুরই আমরা তুলে ধরতে চাই।”
সমাবেশের সভাপতিত্ব করবেন গীতা মনীষী মহামণ্ডলের স্বামী জ্ঞানানন্দজি মহারাজ। প্রধান অতিথি হিসেবে থাকবেন পদ্মভূষণপ্রাপ্ত সাধ্বী ঋতম্ভরা; বিশেষ অতিথি ধীরেন্দ্র শাস্ত্রী এবং গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাবা রামদেব। সংঘের স্বামী প্রদীপ্তানন্দ মহারাজ জানিয়েছেন, রাজ্যের নানা প্রান্ত থেকে হাজার হাজার ভক্ত ইতিমধ্যেই যোগদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তাঁর কথায়, “সমাজে বিভাজন বাড়ছে। এমন সময়ে আধ্যাত্মিক শৃঙ্খলাই মানুষকে স্থিতধী হতে সাহায্য করতে পারে।”
পাঁচ লক্ষ কণ্ঠ একসঙ্গে গীতা পাঠ করলে তা হবে বাংলার ধর্মীয়-সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রের এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত। আয়োজকদের দাবি, এই আয়োজন শুধু আধ্যাত্মিকতার প্রদর্শন নয়, বাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের এক নতুন পুনর্নির্মাণ।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন