ভিডিওটি ইতিমধ্যেই ৫৮ হাজারেরও বেশি বার দেখা হয়েছে, এবং নেটিজেনদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি করেছে।
মুম্বই: সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল এক ভয়ঙ্কর ভিডিও। যেখানে দেখা যাচ্ছে—একটি বাঘ অতর্কিত আক্রমণ করছে এক ব্যক্তিকে। দাবি করা হচ্ছে, ঘটনাটি মহারাষ্ট্রের চন্দ্রপুর জেলার ব্রহ্মাপুরীর ফরেস্ট গেস্ট হাউসের। ভিডিওটির টাইমস্ট্যাম্পে দেখা যাচ্ছে তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০২৫, সকাল ৬টা ৪২ মিনিট। এই তথ্যের ভিত্তিতেই অনেকে ভিডিওটিকে সাম্প্রতিক বলে প্রচার করছেন।
ভিডিওটি ইতিমধ্যেই ৫৮ হাজারেরও বেশি বার দেখা হয়েছে, এবং নেটিজেনদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি করেছে। কেউ আতঙ্ক প্রকাশ করেছেন, কেউ আবার ভিডিওটির সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। এক ব্যবহারকারী মন্তব্য করেছেন, “পুরোটাই ভুয়ো, এআই-তৈরি ভিডিও। এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় এরকম নকল বন্যপ্রাণীর ভিডিও ঘুরছে প্রচুর।” অন্য একজন লিখেছেন, “ভিডিওটা নিখুঁতভাবে বানানো হলেও কিছু স্পষ্ট ত্রুটি রয়েছে, যা দেখে বোঝা যায় এটি আসল নয়।” তৃতীয় এক মন্তব্যে বলা হয়েছে, “বন্য প্রাণীদের আন্ডার এস্টিমেট করা ঠিক নয়, তারা খন কোন আচরণ করবে, তা কখনওই আগে থেকে অনুমান করা ঠিক নয়।”
তবে ভিডিওটি নিয়ে চলা জল্পনা-কল্পনার মধ্যে মুখ খুলেছে প্রশাসনও। ব্রহ্মাপুরীর রেঞ্জ ফরেস্ট অফিসার সাচিন নারাদ জানিয়েছেন, “এই ভিডিওর সঙ্গে ব্রহ্মাপুরীর কোনও সম্পর্ক নেই। কোথায় তোলা হয়েছে তা জানা যায়নি।” তিনি আরও জানান, ভিডিওটি সম্ভবত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে। একইসঙ্গে সাধারণ মানুষকে সতর্ক করে তিনি বলেছেন, “ভুয়ো তথ্য ছড়িয়ে অযথা আতঙ্ক তৈরি করা উচিত নয়, বিশেষত বন্যপ্রাণী সংক্রান্ত এলাকায়।”
চন্দ্রপুর জেলা তাডোবা-আন্ধারি টাইগার রিজার্ভ এলাকার অন্তর্গত, যেখানে প্রায়ই বাঘের দেখা মেলে এবং মাঝে মাঝে মানুষ-বন্যপ্রাণীর সংঘাতের ঘটনাও ঘটে। এই কারণেই ভিডিওটি এত দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
ডিজিটাল যুগে বন্যপ্রাণী ও পরিবেশ সংক্রান্ত ভুয়ো খবর ছড়িয়ে পড়া যে এক বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে, এই ঘটনাই তার সাম্প্রতিক উদাহরণ। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, এমন সংবেদনশীল বিষয়ের ক্ষেত্রে যাচাই না করে কোনও ভিডিও বা ছবি শেয়ার না করাই উচিত। কারণ, এক ক্লিকেই ছড়িয়ে পড়তে পারে আতঙ্ক—আর মুছে যেতে পারে বাস্তবতার সীমানা।
মুম্বই: সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল এক ভয়ঙ্কর ভিডিও। যেখানে দেখা যাচ্ছে—একটি বাঘ অতর্কিত আক্রমণ করছে এক ব্যক্তিকে। দাবি করা হচ্ছে, ঘটনাটি মহারাষ্ট্রের চন্দ্রপুর জেলার ব্রহ্মাপুরীর ফরেস্ট গেস্ট হাউসের। ভিডিওটির টাইমস্ট্যাম্পে দেখা যাচ্ছে তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০২৫, সকাল ৬টা ৪২ মিনিট। এই তথ্যের ভিত্তিতেই অনেকে ভিডিওটিকে সাম্প্রতিক বলে প্রচার করছেন।
ভিডিওটি ইতিমধ্যেই ৫৮ হাজারেরও বেশি বার দেখা হয়েছে, এবং নেটিজেনদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি করেছে। কেউ আতঙ্ক প্রকাশ করেছেন, কেউ আবার ভিডিওটির সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। এক ব্যবহারকারী মন্তব্য করেছেন, “পুরোটাই ভুয়ো, এআই-তৈরি ভিডিও। এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় এরকম নকল বন্যপ্রাণীর ভিডিও ঘুরছে প্রচুর।” অন্য একজন লিখেছেন, “ভিডিওটা নিখুঁতভাবে বানানো হলেও কিছু স্পষ্ট ত্রুটি রয়েছে, যা দেখে বোঝা যায় এটি আসল নয়।” তৃতীয় এক মন্তব্যে বলা হয়েছে, “বন্য প্রাণীদের আন্ডার এস্টিমেট করা ঠিক নয়, তারা খন কোন আচরণ করবে, তা কখনওই আগে থেকে অনুমান করা ঠিক নয়।”
তবে ভিডিওটি নিয়ে চলা জল্পনা-কল্পনার মধ্যে মুখ খুলেছে প্রশাসনও। ব্রহ্মাপুরীর রেঞ্জ ফরেস্ট অফিসার সাচিন নারাদ জানিয়েছেন, “এই ভিডিওর সঙ্গে ব্রহ্মাপুরীর কোনও সম্পর্ক নেই। কোথায় তোলা হয়েছে তা জানা যায়নি।” তিনি আরও জানান, ভিডিওটি সম্ভবত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে। একইসঙ্গে সাধারণ মানুষকে সতর্ক করে তিনি বলেছেন, “ভুয়ো তথ্য ছড়িয়ে অযথা আতঙ্ক তৈরি করা উচিত নয়, বিশেষত বন্যপ্রাণী সংক্রান্ত এলাকায়।”
চন্দ্রপুর জেলা তাডোবা-আন্ধারি টাইগার রিজার্ভ এলাকার অন্তর্গত, যেখানে প্রায়ই বাঘের দেখা মেলে এবং মাঝে মাঝে মানুষ-বন্যপ্রাণীর সংঘাতের ঘটনাও ঘটে। এই কারণেই ভিডিওটি এত দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
ডিজিটাল যুগে বন্যপ্রাণী ও পরিবেশ সংক্রান্ত ভুয়ো খবর ছড়িয়ে পড়া যে এক বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে, এই ঘটনাই তার সাম্প্রতিক উদাহরণ। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, এমন সংবেদনশীল বিষয়ের ক্ষেত্রে যাচাই না করে কোনও ভিডিও বা ছবি শেয়ার না করাই উচিত। কারণ, এক ক্লিকেই ছড়িয়ে পড়তে পারে আতঙ্ক—আর মুছে যেতে পারে বাস্তবতার সীমানা।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন