মোদির বক্তব্যে স্পষ্ট আক্রমণ ছিল আরজেডির বিরুদ্ধে ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওকে ঘিরে।
মোদির বক্তব্যে স্পষ্ট আক্রমণ ছিল আরজেডির বিরুদ্ধে ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওকে ঘিরে। সেই ভিডিওয় দেখা গিয়েছিল, একটি নির্বাচনী মঞ্চে বছর দশেকের একটি ছেলেকে পিস্তল ও রংদারি নিয়ে কথা বলতে, যেখানে উপস্থিত ছিলেন এক আরজেডি প্রার্থীও। এই ঘটনাকে হাতিয়ার করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ওরা নিরীহ শিশুদের দিয়ে গ্যাংস্টার হওয়ার স্বপ্ন দেখাচ্ছে। এই মানসিকতা বিহারের সংস্কৃতি নয়। আজকের বিহার চায় স্টার্টআপের স্বপ্নদ্রষ্টা তরুণ, ‘হাত উপরে’ বলার যুগ শেষ হয়ে গেছে।” বিহার নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী মোদির এই মন্তব্য রাজনৈতিকভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। এনডিএ যেখানে উন্নয়ন ও প্রযুক্তিনির্ভর তরুণ প্রজন্মের ভবিষ্যৎকে সামনে রাখছে, সেখানে আরজেডিকে ‘অপরাধী রাজনীতির উত্তরাধিকারী’ হিসেবে চিত্রিত করার চেষ্টা চলছে। মোদির বক্তৃতা শুধু আরজেডির বিরুদ্ধে রাজনৈতিক আক্রমণ নয়, বরং “জঙ্গলরাজ বনাম উন্নয়ন” এই পুরনো রাজনৈতিক দ্বন্দ্বকে ফের সামনে এনে ভোট-যুদ্ধকে তীব্র করে তুলল।
মোদির নতুন স্লোগান— “নেই চাহিয়ে কট্টা সরকার, ফের একবার এনডিএ সরকার।” তিনি বলেন, “জঙ্গলরাজ মানে কট্টা, নিষ্ঠুরতা, বিদ্বেষ, কুসংস্কার আর দুর্নীতি। আরজেডির রাজত্বে উন্নয়ন থেমে গিয়েছিল। আজ তারা উন্নয়নের যে কথা বলছে, তা সম্পূর্ণ সাদা মিথ্যা। এদিন প্রধানমন্ত্রী জানান, প্রথম দফার ভোটে বিহারে ৬৫.০৮ শতাংশ ভোট পড়েছে, যা এনডিএ-র প্রতি মানুষের বিপুল সমর্থনের ইঙ্গিত দিচ্ছে। “আপনারা বিরোধীদের জোরের ধাক্কা দিয়েছেন, এখন তাদের ঘুম উড়ে গেছে,” মন্তব্য করেন মোদি। প্রায় এক ডজন নির্বাচনী সভা করার পর মোদি ফের এনডিএ সরকারের উন্নয়ন-ভিত্তিক কর্মসূচি তুলে ধরেন এবং ভোটারদের কাছে আবেদন জানান, “বিহারের ভবিষ্যৎ গঠনের জন্য স্থিতিশীল উন্নয়নমুখী সরকার দরকার।”
আগামী ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় তথা শেষ দফার ভোটগ্রহণ, এবং ফল ঘোষণা হবে ১৪ নভেম্বর।
পাটনা : বিহারের নির্বাচনী প্রচারে ঝাঁঝালো আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শনিবার সীতামঢ়ি ও বেত্তিয়ার জনসভায় আরজেডি ও বিরোধী জোটকে লক্ষ্য করে তিনি অভিযোগ করেন, “এনডিএ তরুণ প্রজন্মকে কম্পিউটার ও খেলাধুলার সরঞ্জাম দিচ্ছে, আর আরজেডি চাইছে ওদের হাতে পিস্তল তুলে দিতে।” তাঁর কথায়, “ওরা নিজেদের সন্তানদের মুখ্যমন্ত্রী, মন্ত্রী, সাংসদ বানাতে চায়, আর আপনার সন্তানদের বানাতে চায় রংদার (দাদাগিরি করা লোক)। বিহার এই জঙ্গলরাজ কখনও মেনে নেবে না।”
মোদির বক্তব্যে স্পষ্ট আক্রমণ ছিল আরজেডির বিরুদ্ধে ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওকে ঘিরে। সেই ভিডিওয় দেখা গিয়েছিল, একটি নির্বাচনী মঞ্চে বছর দশেকের একটি ছেলেকে পিস্তল ও রংদারি নিয়ে কথা বলতে, যেখানে উপস্থিত ছিলেন এক আরজেডি প্রার্থীও। এই ঘটনাকে হাতিয়ার করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ওরা নিরীহ শিশুদের দিয়ে গ্যাংস্টার হওয়ার স্বপ্ন দেখাচ্ছে। এই মানসিকতা বিহারের সংস্কৃতি নয়। আজকের বিহার চায় স্টার্টআপের স্বপ্নদ্রষ্টা তরুণ, ‘হাত উপরে’ বলার যুগ শেষ হয়ে গেছে।” বিহার নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী মোদির এই মন্তব্য রাজনৈতিকভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। এনডিএ যেখানে উন্নয়ন ও প্রযুক্তিনির্ভর তরুণ প্রজন্মের ভবিষ্যৎকে সামনে রাখছে, সেখানে আরজেডিকে ‘অপরাধী রাজনীতির উত্তরাধিকারী’ হিসেবে চিত্রিত করার চেষ্টা চলছে। মোদির বক্তৃতা শুধু আরজেডির বিরুদ্ধে রাজনৈতিক আক্রমণ নয়, বরং “জঙ্গলরাজ বনাম উন্নয়ন” এই পুরনো রাজনৈতিক দ্বন্দ্বকে ফের সামনে এনে ভোট-যুদ্ধকে তীব্র করে তুলল।
মোদির নতুন স্লোগান— “নেই চাহিয়ে কট্টা সরকার, ফের একবার এনডিএ সরকার।” তিনি বলেন, “জঙ্গলরাজ মানে কট্টা, নিষ্ঠুরতা, বিদ্বেষ, কুসংস্কার আর দুর্নীতি। আরজেডির রাজত্বে উন্নয়ন থেমে গিয়েছিল। আজ তারা উন্নয়নের যে কথা বলছে, তা সম্পূর্ণ সাদা মিথ্যা। এদিন প্রধানমন্ত্রী জানান, প্রথম দফার ভোটে বিহারে ৬৫.০৮ শতাংশ ভোট পড়েছে, যা এনডিএ-র প্রতি মানুষের বিপুল সমর্থনের ইঙ্গিত দিচ্ছে। “আপনারা বিরোধীদের জোরের ধাক্কা দিয়েছেন, এখন তাদের ঘুম উড়ে গেছে,” মন্তব্য করেন মোদি। প্রায় এক ডজন নির্বাচনী সভা করার পর মোদি ফের এনডিএ সরকারের উন্নয়ন-ভিত্তিক কর্মসূচি তুলে ধরেন এবং ভোটারদের কাছে আবেদন জানান, “বিহারের ভবিষ্যৎ গঠনের জন্য স্থিতিশীল উন্নয়নমুখী সরকার দরকার।”
আগামী ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় তথা শেষ দফার ভোটগ্রহণ, এবং ফল ঘোষণা হবে ১৪ নভেম্বর।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন