কুণালের বক্তব্য, “এসআইআর (SIR)-এর নাম করে বিপুল সংখ্যক ভোটারের নাম তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হচ্ছে।
কলকাতা : ভোটার তালিকায় কারচুপির অভিযোগে ফের নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে সরাসরি আক্রমণ শানাল তৃণমূল কংগ্রেস। বৃহস্পতিবার সাংবাদিক বৈঠকে দলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ অভিযোগ করেন, কমিশনের আপলোড করা ভোটার লিস্ট এবং পুরনো হার্ড কপির মধ্যে ব্যাপক গড়মিল রয়েছে। তাঁর দাবি, “২০০২ সালের ভোটার তালিকায় যাদের নাম ছিল, সেই নামগুলি হঠাৎ করেই বর্তমানে কমিশনের পোর্টালে আপলোড করা তালিকা থেকে উধাও হয়ে যাচ্ছে।” এই ঘটনাকে তিনি আখ্যা দেন “সাইলেন্ট ইনভিজিবেল রিগিং” বা “চুপি-চুপি কারচুপি” বলে।
কুণালের বক্তব্য, “এসআইআর (SIR)-এর নাম করে বিপুল সংখ্যক ভোটারের নাম তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হচ্ছে। এটা নিছক ভুল নয়, এটা পরিকল্পিত কারচুপি। ২০০২ সালের ভোটার লিস্টে যাদের নাম ছিল, সেই তালিকার হার্ড কপিতে তা স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে, কিন্তু কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্যে অনেক নাম অদৃশ্য।” উদাহরণ হিসেবে তিনি বলেন, “কোচবিহার উত্তর কেন্দ্রের বুথ নম্বর ২-এ ২০০২ সালে ৭১৭ জন ভোটার ছিলেন। এখন সেই সংখ্যাটা নেমে এসেছে মাত্র ১৪০-এ। তাহলে বাকি ৫৭৭ জন ভোটার কোথায় গেলেন?”
এই অভিযোগকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন করে বিতর্ক শুরু হয়েছে। বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ কটাক্ষ করে বলেন, “কুণালবাবু অভিযোগ করার ক্ষেত্রে খুবই অভ্যস্ত। অভিযোগ করা এক জিনিস, আর তথ্যপ্রমাণ হাজির করা আরেক জিনিস।”
উল্লেখ্য, SIR (Special Intensive Revision) প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পর থেকেই রাজ্যে তা নিয়ে তীব্র রাজনৈতিক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। ইতিমধ্যে দুই জনের মৃত্যুর ঘটনাও প্রকাশ্যে এসেছে—একটি পরিবার দাবি করেছে, NRC আতঙ্কে আত্মহত্যা করেছেন তাদের সদস্য, অন্য পরিবার বলছে SIR আতঙ্কই মৃত্যুর কারণ। এই উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতির মধ্যেই এবার ভোটার তালিকা কারচুপির নতুন অভিযোগ সামনে আনল তৃণমূল, যা নিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে আরও এক দফা তরজার ইঙ্গিত মিলছে।
কলকাতা : ভোটার তালিকায় কারচুপির অভিযোগে ফের নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে সরাসরি আক্রমণ শানাল তৃণমূল কংগ্রেস। বৃহস্পতিবার সাংবাদিক বৈঠকে দলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ অভিযোগ করেন, কমিশনের আপলোড করা ভোটার লিস্ট এবং পুরনো হার্ড কপির মধ্যে ব্যাপক গড়মিল রয়েছে। তাঁর দাবি, “২০০২ সালের ভোটার তালিকায় যাদের নাম ছিল, সেই নামগুলি হঠাৎ করেই বর্তমানে কমিশনের পোর্টালে আপলোড করা তালিকা থেকে উধাও হয়ে যাচ্ছে।” এই ঘটনাকে তিনি আখ্যা দেন “সাইলেন্ট ইনভিজিবেল রিগিং” বা “চুপি-চুপি কারচুপি” বলে।
কুণালের বক্তব্য, “এসআইআর (SIR)-এর নাম করে বিপুল সংখ্যক ভোটারের নাম তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হচ্ছে। এটা নিছক ভুল নয়, এটা পরিকল্পিত কারচুপি। ২০০২ সালের ভোটার লিস্টে যাদের নাম ছিল, সেই তালিকার হার্ড কপিতে তা স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে, কিন্তু কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্যে অনেক নাম অদৃশ্য।” উদাহরণ হিসেবে তিনি বলেন, “কোচবিহার উত্তর কেন্দ্রের বুথ নম্বর ২-এ ২০০২ সালে ৭১৭ জন ভোটার ছিলেন। এখন সেই সংখ্যাটা নেমে এসেছে মাত্র ১৪০-এ। তাহলে বাকি ৫৭৭ জন ভোটার কোথায় গেলেন?”
এই অভিযোগকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন করে বিতর্ক শুরু হয়েছে। বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ কটাক্ষ করে বলেন, “কুণালবাবু অভিযোগ করার ক্ষেত্রে খুবই অভ্যস্ত। অভিযোগ করা এক জিনিস, আর তথ্যপ্রমাণ হাজির করা আরেক জিনিস।”
উল্লেখ্য, SIR (Special Intensive Revision) প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পর থেকেই রাজ্যে তা নিয়ে তীব্র রাজনৈতিক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। ইতিমধ্যে দুই জনের মৃত্যুর ঘটনাও প্রকাশ্যে এসেছে—একটি পরিবার দাবি করেছে, NRC আতঙ্কে আত্মহত্যা করেছেন তাদের সদস্য, অন্য পরিবার বলছে SIR আতঙ্কই মৃত্যুর কারণ। এই উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতির মধ্যেই এবার ভোটার তালিকা কারচুপির নতুন অভিযোগ সামনে আনল তৃণমূল, যা নিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে আরও এক দফা তরজার ইঙ্গিত মিলছে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন