রাজ্য সরকারের অভিযোগ, উত্তরবঙ্গের ভয়াবহ ক্ষয়ক্ষতি, প্রাণহানি ও পরিকাঠামোগত ধ্বংসের পরও কেন্দ্র থেকে কোনও আর্থিক সহায়তা বা সহানুভূতির বার্তা পর্যন্ত আসেনি।
নয়াদিল্লি ও কলকাতা: উত্তরবঙ্গের ভয়াবহ প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের নীরবতায় ক্ষোভ ছড়িয়েছে বাংলায়। দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার-সহ উত্তরবঙ্গের পাহাড় ও ডুয়ার্সে প্রবল বৃষ্টি, ভূমিধস ও নদীভাঙনে মৃত্যু হয়েছে ৩২ জনের, ভিটেমাটি হারিয়েছেন হাজার হাজার মানুষ। তবুও কেন্দ্র থেকে রাজ্যের জন্য এক টাকাও ত্রাণ বরাদ্দ হয়নি। অথচ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের অনুমোদনে মহারাষ্ট্র ও কর্নাটককে বর্ষাজনিত বন্যা মোকাবিলায় মোট ১,৯৫০.৮০ কোটি টাকার ত্রাণ ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে মহারাষ্ট্র পেয়েছে ১,৫৬৬.৪০ কোটি এবং কর্নাটক পেয়েছে ৩৮৪.৪০ কোটি টাকা। কেন্দ্রের দাবি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে সরকার দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত রাজ্যগুলির পাশে থাকার জন্য বদ্ধপরিকর। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের নাম সেই তালিকায় নেই।
রাজ্য সরকারের অভিযোগ, উত্তরবঙ্গের ভয়াবহ ক্ষয়ক্ষতি, প্রাণহানি ও অবকাঠামোগত ধ্বংসের পরও কেন্দ্র থেকে কোনও আর্থিক সহায়তা বা সহানুভূতির বার্তা পর্যন্ত আসেনি। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিপর্যয় মোকাবিলায় রাজ্য ত্রাণ তহবিলে ৫ লক্ষ টাকা দান করেছেন, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় দিয়েছেন ১ লক্ষ টাকা, এবং রাজ্যের ৪৪ জন মন্ত্রী দিচ্ছেন ১ লক্ষ টাকা করে। রাজ্য ইতিমধ্যেই দুর্গতদের আশ্রয়ের ব্যবস্থা করেছে, মৃতদের পরিবারকে ৫ লক্ষ টাকা ও চাকরি দিয়েছে, আহতদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে।
রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, পশ্চিমবঙ্গের প্রতি কেন্দ্রীয় সরকারের এই আচরণ স্পষ্ট রাজনৈতিক পক্ষপাতের ইঙ্গিত। অন্যান্য রাজ্যে দ্রুত ত্রাণ পৌঁছালেও উত্তরবঙ্গের দুর্গতদের পাশে দাঁড়াতে কেন্দ্রের নীরবতা বাংলার মানুষের প্রতি বৈষম্যের উদাহরণ বলেই মনে করছেন তাঁরা।
নয়াদিল্লি ও কলকাতা: উত্তরবঙ্গের ভয়াবহ প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের নীরবতায় ক্ষোভ ছড়িয়েছে বাংলায়। দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার-সহ উত্তরবঙ্গের পাহাড় ও ডুয়ার্সে প্রবল বৃষ্টি, ভূমিধস ও নদীভাঙনে মৃত্যু হয়েছে ৩২ জনের, ভিটেমাটি হারিয়েছেন হাজার হাজার মানুষ। তবুও কেন্দ্র থেকে রাজ্যের জন্য এক টাকাও ত্রাণ বরাদ্দ হয়নি। অথচ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের অনুমোদনে মহারাষ্ট্র ও কর্নাটককে বর্ষাজনিত বন্যা মোকাবিলায় মোট ১,৯৫০.৮০ কোটি টাকার ত্রাণ ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে মহারাষ্ট্র পেয়েছে ১,৫৬৬.৪০ কোটি এবং কর্নাটক পেয়েছে ৩৮৪.৪০ কোটি টাকা। কেন্দ্রের দাবি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে সরকার দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত রাজ্যগুলির পাশে থাকার জন্য বদ্ধপরিকর। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের নাম সেই তালিকায় নেই।
রাজ্য সরকারের অভিযোগ, উত্তরবঙ্গের ভয়াবহ ক্ষয়ক্ষতি, প্রাণহানি ও অবকাঠামোগত ধ্বংসের পরও কেন্দ্র থেকে কোনও আর্থিক সহায়তা বা সহানুভূতির বার্তা পর্যন্ত আসেনি। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিপর্যয় মোকাবিলায় রাজ্য ত্রাণ তহবিলে ৫ লক্ষ টাকা দান করেছেন, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় দিয়েছেন ১ লক্ষ টাকা, এবং রাজ্যের ৪৪ জন মন্ত্রী দিচ্ছেন ১ লক্ষ টাকা করে। রাজ্য ইতিমধ্যেই দুর্গতদের আশ্রয়ের ব্যবস্থা করেছে, মৃতদের পরিবারকে ৫ লক্ষ টাকা ও চাকরি দিয়েছে, আহতদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে।
রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, পশ্চিমবঙ্গের প্রতি কেন্দ্রীয় সরকারের এই আচরণ স্পষ্ট রাজনৈতিক পক্ষপাতের ইঙ্গিত। অন্যান্য রাজ্যে দ্রুত ত্রাণ পৌঁছালেও উত্তরবঙ্গের দুর্গতদের পাশে দাঁড়াতে কেন্দ্রের নীরবতা বাংলার মানুষের প্রতি বৈষম্যের উদাহরণ বলেই মনে করছেন তাঁরা।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন