শুক্রবার বিকেলেই দিল্লি থেকে সরাসরি শিলিগুড়িতে ফিরছেন রিচা। শহরে এখন উৎসবের আবহ। শিলিগুড়ি সেজে উঠেছে বিশ্বজয়ী মেয়েকে বরণ করে নেওয়ার প্রস্তুতিতে।
শিলিগুড়ি ও কলকাতা : বিশ্বকাপ জয়ী ভারতীয় নারী ক্রিকেট দলের তারকা রিচা ঘোষকে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে পুলিশে চাকরির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার সকালে এমনই জানিয়েছেন রিচার পরিবারের সদস্যরা। তবে রিচা এই চাকরির প্রস্তাব গ্রহণ করবেন কি না, তা এখনও নিশ্চিত নয়। রিচার বাবা মানবেন্দ্র ঘোষ বলেন, “একটা ছোট প্রস্তাব এসেছে। তবে রিচা ফিরলেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে, সে এই চাকরি নেবে কি না।”
এদিন বিকেলেই দিল্লি থেকে সরাসরি শিলিগুড়িতে ফিরছেন রিচা। শহরে এখন উৎসবের আবহ। মেয়র গৌতম দেবের নেতৃত্বে শিলিগুড়ি পুরনিগম ও স্থানীয় প্রশাসন সেজে উঠেছে বিশ্বজয়ী মেয়েকে বরণ করে নেওয়ার প্রস্তুতিতে। বিমানবন্দর থেকে জাতীয় পতাকা লাগানো হুডখোলা জিপে রিচাকে নিয়ে আসবেন মেয়র নিজে। বাড়ি থেকে বাঘাযতীন পার্ক পর্যন্ত গোটা রাস্তা পাতা হয়েছে লাল কার্পেটে। দু’ধারে দাঁড়িয়ে থাকবেন মহিলা ক্রিকেটাররা, ব্যাট হাতে তাঁরা দেবেন গার্ড অফ অনার।
রিচার নিজের ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মৌসুমী হাজরা সকালে তাঁর বাড়িতে গিয়ে সংবর্ধনা জানাবেন। ঘরের মেয়ের জন্য মায়ের হাতে রান্না করা প্রিয় খাবার—ফ্রায়েড রাইস, চিলি চিকেন, চিলি পনির ও মিষ্টান্ন থাকছে দুপুরের ভোজে। তারপরই বাঘাযতীন পার্কের মঞ্চে নাগরিক সংবর্ধনা। শিলিগুড়ি পুরনিগমের তরফে তাঁকে প্রথমে সংবর্ধিত করা হবে, এরপর শিলিগুড়ি মহকুমা ক্রীড়া পরিষদসহ একাধিক ক্লাব ও সংগঠন তাঁকে সম্মান জানাবে।
বৃহস্পতিবার দীনবন্ধু মঞ্চে এই অনুষ্ঠান ঘিরে বিস্তারিত বৈঠক করেছেন মেয়র গৌতম দেব, পুলিশ, ট্রাফিক বিভাগ ও স্থানীয় বণিকসভা। শহরের ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা নিয়েও কড়া নজরদারি চলছে। গৌতম দেব বলেন, “খুব অল্প সময়ের মধ্যে আমরা চেষ্টা করছি প্রতিটি স্কুলের সঙ্গে যোগাযোগ করে ছাত্রছাত্রীদের অনুষ্ঠানে আনতে। আমি চাই, হিলকার্ট রোডের দুই ধারে মানুষের সারি পড়ুক, বাঘাযতীন পার্ক উপচে পড়ুক রিচাকে দেখতে।”
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ইতিমধ্যেই রিচাকে পাঠিয়েছেন তাঁর শুভেচ্ছাবার্তা, যা সংবর্ধনা মঞ্চে পাঠ করা হবে। নাগরিক সংবর্ধনা শেষে রিচা যাবেন তাঁর পুরনো প্রশিক্ষণ কেন্দ্র বাঘাযতীন অ্যাথলেটিক ক্লাবে—যেখান থেকেই শুরু হয়েছিল তাঁর ক্রিকেট-জীবন।
সোনার মেয়ের জন্য এখন সাজছে গোটা শিলিগুড়ি—রাস্তার মোড়ে মোড়ে রিচার ছবিতে সেজে উঠেছে ব্যানার-হোর্ডিং। একদিনের জন্য হলেও শহর জুড়ে উৎসবের আমেজ, যেন শিলিগুড়ির বুক জুড়ে বাজছে একটাই সুর—“আমাদের রিচা ফিরছে ঘরে।”
শিলিগুড়ি ও কলকাতা : বিশ্বকাপ জয়ী ভারতীয় নারী ক্রিকেট দলের তারকা রিচা ঘোষকে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে পুলিশে চাকরির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার সকালে এমনই জানিয়েছেন রিচার পরিবারের সদস্যরা। তবে রিচা এই চাকরির প্রস্তাব গ্রহণ করবেন কি না, তা এখনও নিশ্চিত নয়। রিচার বাবা মানবেন্দ্র ঘোষ বলেন, “একটা ছোট প্রস্তাব এসেছে। তবে রিচা ফিরলেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে, সে এই চাকরি নেবে কি না।”
এদিন বিকেলেই দিল্লি থেকে সরাসরি শিলিগুড়িতে ফিরছেন রিচা। শহরে এখন উৎসবের আবহ। মেয়র গৌতম দেবের নেতৃত্বে শিলিগুড়ি পুরনিগম ও স্থানীয় প্রশাসন সেজে উঠেছে বিশ্বজয়ী মেয়েকে বরণ করে নেওয়ার প্রস্তুতিতে। বিমানবন্দর থেকে জাতীয় পতাকা লাগানো হুডখোলা জিপে রিচাকে নিয়ে আসবেন মেয়র নিজে। বাড়ি থেকে বাঘাযতীন পার্ক পর্যন্ত গোটা রাস্তা পাতা হয়েছে লাল কার্পেটে। দু’ধারে দাঁড়িয়ে থাকবেন মহিলা ক্রিকেটাররা, ব্যাট হাতে তাঁরা দেবেন গার্ড অফ অনার।
রিচার নিজের ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মৌসুমী হাজরা সকালে তাঁর বাড়িতে গিয়ে সংবর্ধনা জানাবেন। ঘরের মেয়ের জন্য মায়ের হাতে রান্না করা প্রিয় খাবার—ফ্রায়েড রাইস, চিলি চিকেন, চিলি পনির ও মিষ্টান্ন থাকছে দুপুরের ভোজে। তারপরই বাঘাযতীন পার্কের মঞ্চে নাগরিক সংবর্ধনা। শিলিগুড়ি পুরনিগমের তরফে তাঁকে প্রথমে সংবর্ধিত করা হবে, এরপর শিলিগুড়ি মহকুমা ক্রীড়া পরিষদসহ একাধিক ক্লাব ও সংগঠন তাঁকে সম্মান জানাবে।
বৃহস্পতিবার দীনবন্ধু মঞ্চে এই অনুষ্ঠান ঘিরে বিস্তারিত বৈঠক করেছেন মেয়র গৌতম দেব, পুলিশ, ট্রাফিক বিভাগ ও স্থানীয় বণিকসভা। শহরের ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা নিয়েও কড়া নজরদারি চলছে। গৌতম দেব বলেন, “খুব অল্প সময়ের মধ্যে আমরা চেষ্টা করছি প্রতিটি স্কুলের সঙ্গে যোগাযোগ করে ছাত্রছাত্রীদের অনুষ্ঠানে আনতে। আমি চাই, হিলকার্ট রোডের দুই ধারে মানুষের সারি পড়ুক, বাঘাযতীন পার্ক উপচে পড়ুক রিচাকে দেখতে।”
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ইতিমধ্যেই রিচাকে পাঠিয়েছেন তাঁর শুভেচ্ছাবার্তা, যা সংবর্ধনা মঞ্চে পাঠ করা হবে। নাগরিক সংবর্ধনা শেষে রিচা যাবেন তাঁর পুরনো প্রশিক্ষণ কেন্দ্র বাঘাযতীন অ্যাথলেটিক ক্লাবে—যেখান থেকেই শুরু হয়েছিল তাঁর ক্রিকেট-জীবন।
সোনার মেয়ের জন্য এখন সাজছে গোটা শিলিগুড়ি—রাস্তার মোড়ে মোড়ে রিচার ছবিতে সেজে উঠেছে ব্যানার-হোর্ডিং। একদিনের জন্য হলেও শহর জুড়ে উৎসবের আমেজ, যেন শিলিগুড়ির বুক জুড়ে বাজছে একটাই সুর—“আমাদের রিচা ফিরছে ঘরে।”

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন