এসএসসি জানিয়েছে, এই পর্যায়ের নথি যাচাইকরণ শুরু হবে আগামী ১৭ নভেম্বর থেকে।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর রাজ্যের ৪৭৮টি কেন্দ্রে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। মোট ৩৫টি বিষয়ে নেওয়া হয়েছিল পরীক্ষা, প্রতিটি বিষয়ের পূর্ণ নম্বর ছিল ৬০। একাদশ-দ্বাদশ স্তরে মোট আবেদন পড়েছিল ২ লক্ষ ৪৬ হাজার ৫৪৩টি, যার মধ্যে বিশেষভাবে সক্ষম পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৩,১২০ জন। উপস্থিত ছিলেন মোট ২ লক্ষ ২৯ হাজার ৬০৬ পরীক্ষার্থী।
এসএসসি জানিয়েছে, মোট ৩৫,৭২৬টি শূন্যপদের মধ্যে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির জন্য শূন্য পদ রয়েছে ১২,৫১৪টি। বাকি পদগুলি নবম-দশম শ্রেণির জন্য। নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশ মিলিয়ে প্রায় ৫ লাখ ২৫ হাজার পরীক্ষার্থী এই নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নেন। নবম-দশম স্তরে শূন্যপদ ২৩,২১২টি, যেখানে পরীক্ষায় বসেছিলেন প্রায় ২ লক্ষ ৯৩ হাজার প্রার্থী।
ফলাফল দেখতে পরীক্ষার্থীদের ওয়েবসাইটে লগ ইন করে ‘ড্যাশবোর্ড’ থেকে নিজেদের রোল নম্বর নির্বাচন করে ‘ভিউ রেজাল্ট’ বাটনে ক্লিক করতে হবে। কমিশনের সূত্রে জানা গেছে, আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই প্রকাশ করা হবে ইন্টারভিউয়ের জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের তালিকা।
নিয়োগ প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করতে এবার ১০০টি শূন্যপদের জন্য ডাকা হবে ১৬০ জন চাকরিপ্রার্থী, অর্থাৎ আগের ১:৪ অনুপাতের পরিবর্তে এবার অনুপাত ধরা হয়েছে ১:১.৬। এর ফলে ৩৫,৭২৬টি শূন্যপদের জন্য মোট প্রায় ৬০,০০০ প্রার্থীকে ডাকা হবে ইন্টারভিউয়ে। শিক্ষা দফতরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির শূন্যপদ তুলনায় কম হওয়ায় এই স্তরের ইন্টারভিউ আগে শুরু হবে এবং দ্রুত শেষ করার লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে।
শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু সামাজিক মাধ্যমে লিখেছেন, “আপনাদের দুশ্চিন্তার কোনও কারণ নেই। রাজ্য সরকার সর্বতোভাবে আপনাদের পাশে আছে। প্রতিটি পদক্ষেপ হবে সম্পূর্ণ স্বচ্ছতা ও ন্যায়নিষ্ঠতার সঙ্গে। আপনার অপেক্ষা, যোগ্যতা ও নিষ্ঠার যথাযথ সম্মান রাজ্য দেবে।”
এসএসসি-র তরফে আশা করা হচ্ছে, এই দ্রুতগতির প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বহু প্রতীক্ষিত শিক্ষক নিয়োগের পথ এবার অনেকটাই প্রশস্ত হবে।
কলকাতা : রাজ্যের স্কুল সার্ভিস কমিশন (এসএসসি) শুক্রবার প্রকাশ করল একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল। মাত্র ৫৪ দিনের মধ্যেই ফলপ্রকাশ করে কমিশন জানাল, এই পর্যায়ের নথি যাচাইকরণ শুরু হবে আগামী ১৭ নভেম্বর থেকে। একই সঙ্গে পরীক্ষার অ্যানসার কি-ও প্রকাশ করা হয়েছে। পরীক্ষার্থীরা নিজেদের ফলাফল দেখতে পারবেন এসএসসি-র সরকারি ওয়েবসাইট [westbengalssc.com](http://westbengalssc.com)-এ লগ ইন করে।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর রাজ্যের ৪৭৮টি কেন্দ্রে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। মোট ৩৫টি বিষয়ে নেওয়া হয়েছিল পরীক্ষা, প্রতিটি বিষয়ের পূর্ণ নম্বর ছিল ৬০। একাদশ-দ্বাদশ স্তরে মোট আবেদন পড়েছিল ২ লক্ষ ৪৬ হাজার ৫৪৩টি, যার মধ্যে বিশেষভাবে সক্ষম পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৩,১২০ জন। উপস্থিত ছিলেন মোট ২ লক্ষ ২৯ হাজার ৬০৬ পরীক্ষার্থী।
এসএসসি জানিয়েছে, মোট ৩৫,৭২৬টি শূন্যপদের মধ্যে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির জন্য শূন্য পদ রয়েছে ১২,৫১৪টি। বাকি পদগুলি নবম-দশম শ্রেণির জন্য। নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশ মিলিয়ে প্রায় ৫ লাখ ২৫ হাজার পরীক্ষার্থী এই নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নেন। নবম-দশম স্তরে শূন্যপদ ২৩,২১২টি, যেখানে পরীক্ষায় বসেছিলেন প্রায় ২ লক্ষ ৯৩ হাজার প্রার্থী।
ফলাফল দেখতে পরীক্ষার্থীদের ওয়েবসাইটে লগ ইন করে ‘ড্যাশবোর্ড’ থেকে নিজেদের রোল নম্বর নির্বাচন করে ‘ভিউ রেজাল্ট’ বাটনে ক্লিক করতে হবে। কমিশনের সূত্রে জানা গেছে, আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই প্রকাশ করা হবে ইন্টারভিউয়ের জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের তালিকা।
নিয়োগ প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করতে এবার ১০০টি শূন্যপদের জন্য ডাকা হবে ১৬০ জন চাকরিপ্রার্থী, অর্থাৎ আগের ১:৪ অনুপাতের পরিবর্তে এবার অনুপাত ধরা হয়েছে ১:১.৬। এর ফলে ৩৫,৭২৬টি শূন্যপদের জন্য মোট প্রায় ৬০,০০০ প্রার্থীকে ডাকা হবে ইন্টারভিউয়ে। শিক্ষা দফতরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির শূন্যপদ তুলনায় কম হওয়ায় এই স্তরের ইন্টারভিউ আগে শুরু হবে এবং দ্রুত শেষ করার লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে।
শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু সামাজিক মাধ্যমে লিখেছেন, “আপনাদের দুশ্চিন্তার কোনও কারণ নেই। রাজ্য সরকার সর্বতোভাবে আপনাদের পাশে আছে। প্রতিটি পদক্ষেপ হবে সম্পূর্ণ স্বচ্ছতা ও ন্যায়নিষ্ঠতার সঙ্গে। আপনার অপেক্ষা, যোগ্যতা ও নিষ্ঠার যথাযথ সম্মান রাজ্য দেবে।”
এসএসসি-র তরফে আশা করা হচ্ছে, এই দ্রুতগতির প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বহু প্রতীক্ষিত শিক্ষক নিয়োগের পথ এবার অনেকটাই প্রশস্ত হবে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন