ছাত্রদের স্ন্যাপচ্যাটে নিজের উন্মুক্ত স্তন এবং নিতম্বের ছবি পাঠানো সহ ১৯টি অভিযোগে মামলা হয় শিক্ষিকার বিরুদ্ধে।
টোপেকা (কানসাস) : অর্থ ও মাদকের প্রলোভন দেখিয়ে নিজের স্কুলের ছাত্রদের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপনের অপরাধে এক শিক্ষিকা ১০ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কানসাসের এখটি আদালত। খবরে প্রকাশ, ক্যারিসা জেন স্মিথ নামে ৩০ বছর বয়সী বিবাহিত ওই শিক্ষিকা তাঁর ছাত্রদের যৌনতার জন্য অর্থ প্রদান করতেন এবং তাদের মাদক ও মদ সরবরাহ করতেন। অভিযোগ, তিনি গতবছর নভেম্বরে এক ছাত্রকে যৌনতার বিনিময়ে নগদে ও অ্যাপের মাধ্যমে ১০০ ডলার দেওয়ার সময় ধরা পড়ে যান। তখনই জানা যায় যে একাধিক ছাত্রের সঙ্গে ক্যারিসা ওই কাণ্ড ঘটিয়েছেন। কখনও কখনও ছাত্রদের তিনি ১০০ ডলারের বেশিও দিতেন। সঙ্গে মাদক ও মদও দিতেন। তাঁর বিরুদ্ধে ধর্ষণ, শিশু যৌন হেনস্তা সহ ১৯টি আপরাধের অভিযোগ আনা হয়। গত সেপ্টেম্বরে আদালত তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করে। বৃহস্পতিবার তাঁর সাজা ঘোষণা হয়।
আদালতে মামলার শুনানি চলার সময় একের পর এক চমকপ্রদ অভিযোগ উন্মোচিত হয়েছে ক্যারিসার বিরুদ্ধে। যার মধ্যে একটি অভিযোগ হল, যেখানে একজন ছাত্র দাবি করেছে যে ক্যারিসা তাকে তাঁর ভেতরে বীর্যপাত করতে বাধ্য করেছিলেন। আর একজন ছাত্র দাবি করে, ওরাল সেক্সের একটি ভিডিও তার কাছে জানাতেই শিক্ষিকা তার ফোনটি মাটিতে আছড়ে ভেঙে দিয়েছিলেন। এক ছাত্র এমনও অভিযোগ করেছে, তাকে এক সহপাঠি এসে জানতে চেয়েছিল যৌনতার বিনিময়ে সে কিছু অর্থ উপার্জন করতে চায় কিনা। ছাত্রটি সেই সহপাঠির সঙ্গে ক্যারিসার বাড়িতে গেলে প্রথমদিনেই তাকে একটি আলাদা ঘরে নিয়ে গিয়ে যৌন নির্যাতন করা হয়।
অভিযোগ উঠেছিল ক্যারিসার স্বামীর বিরুদ্ধেও।
একজন নির্যাতিত পুলিশকে জানিয়েছে যে সে ২০২৩ সালের আগস্টে সেকেন্ডারির ছাত্র থাকাকালীন ক্যারিসার সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পুলিশের নথি অনুসারে, ক্যারিসা ছাত্রদের স্ন্যাপচ্যাটে নিজের উন্মুক্ত স্তন এবং নিতম্বের ছবি পাঠাতে শুরু করেন। পাশাপাশি স্নানের সময় তাঁর নগ্ন শরীরে ছবিও পাঠাতেন।
তদন্তকারীদের দাবি, এক বছরের মধ্যে শিক্ষিকা ক্যারিসা তাঁর বাড়িতে এবং অন্যান্য স্থানে বেশ কয়েকবার ছাত্রদের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করেছেন।
![]() |
| ক্যারিসা জেন স্মিথ |
টোপেকা (কানসাস) : অর্থ ও মাদকের প্রলোভন দেখিয়ে নিজের স্কুলের ছাত্রদের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপনের অপরাধে এক শিক্ষিকা ১০ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কানসাসের এখটি আদালত। খবরে প্রকাশ, ক্যারিসা জেন স্মিথ নামে ৩০ বছর বয়সী বিবাহিত ওই শিক্ষিকা তাঁর ছাত্রদের যৌনতার জন্য অর্থ প্রদান করতেন এবং তাদের মাদক ও মদ সরবরাহ করতেন। অভিযোগ, তিনি গতবছর নভেম্বরে এক ছাত্রকে যৌনতার বিনিময়ে নগদে ও অ্যাপের মাধ্যমে ১০০ ডলার দেওয়ার সময় ধরা পড়ে যান। তখনই জানা যায় যে একাধিক ছাত্রের সঙ্গে ক্যারিসা ওই কাণ্ড ঘটিয়েছেন। কখনও কখনও ছাত্রদের তিনি ১০০ ডলারের বেশিও দিতেন। সঙ্গে মাদক ও মদও দিতেন। তাঁর বিরুদ্ধে ধর্ষণ, শিশু যৌন হেনস্তা সহ ১৯টি আপরাধের অভিযোগ আনা হয়। গত সেপ্টেম্বরে আদালত তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করে। বৃহস্পতিবার তাঁর সাজা ঘোষণা হয়।
আদালতে মামলার শুনানি চলার সময় একের পর এক চমকপ্রদ অভিযোগ উন্মোচিত হয়েছে ক্যারিসার বিরুদ্ধে। যার মধ্যে একটি অভিযোগ হল, যেখানে একজন ছাত্র দাবি করেছে যে ক্যারিসা তাকে তাঁর ভেতরে বীর্যপাত করতে বাধ্য করেছিলেন। আর একজন ছাত্র দাবি করে, ওরাল সেক্সের একটি ভিডিও তার কাছে জানাতেই শিক্ষিকা তার ফোনটি মাটিতে আছড়ে ভেঙে দিয়েছিলেন। এক ছাত্র এমনও অভিযোগ করেছে, তাকে এক সহপাঠি এসে জানতে চেয়েছিল যৌনতার বিনিময়ে সে কিছু অর্থ উপার্জন করতে চায় কিনা। ছাত্রটি সেই সহপাঠির সঙ্গে ক্যারিসার বাড়িতে গেলে প্রথমদিনেই তাকে একটি আলাদা ঘরে নিয়ে গিয়ে যৌন নির্যাতন করা হয়।
অভিযোগ উঠেছিল ক্যারিসার স্বামীর বিরুদ্ধেও।
একজন নির্যাতিত পুলিশকে জানিয়েছে যে সে ২০২৩ সালের আগস্টে সেকেন্ডারির ছাত্র থাকাকালীন ক্যারিসার সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পুলিশের নথি অনুসারে, ক্যারিসা ছাত্রদের স্ন্যাপচ্যাটে নিজের উন্মুক্ত স্তন এবং নিতম্বের ছবি পাঠাতে শুরু করেন। পাশাপাশি স্নানের সময় তাঁর নগ্ন শরীরে ছবিও পাঠাতেন।
তদন্তকারীদের দাবি, এক বছরের মধ্যে শিক্ষিকা ক্যারিসা তাঁর বাড়িতে এবং অন্যান্য স্থানে বেশ কয়েকবার ছাত্রদের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করেছেন।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন