USCIS-এর বিবৃতি অনুযায়ী, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫-এর পর জমা পড়া নতুন H-1B আবেদনগুলির ক্ষেত্রেই ফি প্রযোজ্য, তাও কেবল তাদের জন্য যাঁরা যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে আছেন এবং বৈধ ভিসা নেই।

ওয়াশিংটন : যুক্তরাষ্ট্রের ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন নির্দেশিকায় ভারতীয় ছাত্রছাত্রী ও প্রযুক্তি পেশাজীবীরা পেয়েছেন বড় স্বস্তি। সেপ্টেম্বরে ঘোষিত বিতর্কিত ১ লক্ষ মার্কিন ডলার (প্রায় ৮৯ লক্ষ টাকা) এইচ-১বি ভিসা ফি নিয়ে বিভ্রান্তি দূর করে মার্কিন নাগরিকত্ব ও অভিবাসন পরিষেবা (USCIS) জানিয়েছে—বিদ্যমান ভিসাধারী ও ‘চেঞ্জ অব স্ট্যাটাস’ আবেদনকারীদের এই ফি দিতে হবে না।
USCIS-এর বিবৃতি অনুযায়ী, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫-এর পর জমা পড়া নতুন H-1B আবেদনগুলির ক্ষেত্রেই ফি প্রযোজ্য, তাও কেবল তাদের জন্য যাঁরা যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে আছেন এবং বৈধ ভিসা নেই। কিন্তু যাঁরা দেশে থেকেই অন্য ভিসা থেকে H-1B তে রূপান্তর করছেন—যেমন F-1 ছাত্র ভিসা থেকে কর্মভিসায় পরিবর্তন—তাঁদের এই ফি দিতে হবে না।
এছাড়াও, ২১ সেপ্টেম্বরের আগে জমা দেওয়া আবেদন ও পূর্বে ইস্যু করা বৈধ H-1B ভিসাগুলিও এই নিয়মের আওতার বাইরে থাকবে। এমনকি ভিসাধারীরা দেশে ঢোকা-বেড়োনোর সময়েও নতুন ফি দিতে হবে না।
মার্কিন প্রশাসন জানিয়েছে, ফি পরিশোধ করতে হবে pay.gov ওয়েবসাইটের মাধ্যমে। প্রমাণপত্র ছাড়া কোনও আবেদন গ্রহণ করা হবে না। তবে ‘জাতীয় স্বার্থে’ বা ‘অত্যন্ত বিরল পরিস্থিতিতে’ ছাড় দেওয়ার ক্ষমতা থাকবে স্বরাষ্ট্রসচিব ক্রিস্টি নোয়েমের হাতে।
এই সিদ্ধান্তে বড় স্বস্তি পেয়েছেন ভারতীয় ছাত্রছাত্রী ও প্রযুক্তি কর্মীরা। পরিসংখ্যান বলছে, ২০২৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দেওয়া মোট H-1B ভিসার ৭০ শতাংশই পেয়েছিলেন ভারতীয় নাগরিকরা। সেই বছর যুক্তরাষ্ট্রে থাকা বিদেশি ছাত্রছাত্রীদের ২৭ শতাংশই ছিলেন ভারতীয়, যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১২ শতাংশ বেশি।
নতুন নির্দেশিকা ঘোষণার পর মার্কিন বাণিজ্য সংস্থা ‘চেম্বার অব কমার্স’-এর মামলা কিছুটা গুরুত্ব পেয়েছে। তারা বলেছিল, ট্রাম্প প্রশাসনের ফি-নীতিটি অবৈধ এবং ক্ষুদ্র-মাঝারি সংস্থার উপর অযৌক্তিক চাপ তৈরি করছে। USCIS-এর এই স্পষ্টীকরণ সেই জট অনেকটাই মেটাবে বলে মনে করা হচ্ছে।

ওয়াশিংটন : যুক্তরাষ্ট্রের ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন নির্দেশিকায় ভারতীয় ছাত্রছাত্রী ও প্রযুক্তি পেশাজীবীরা পেয়েছেন বড় স্বস্তি। সেপ্টেম্বরে ঘোষিত বিতর্কিত ১ লক্ষ মার্কিন ডলার (প্রায় ৮৯ লক্ষ টাকা) এইচ-১বি ভিসা ফি নিয়ে বিভ্রান্তি দূর করে মার্কিন নাগরিকত্ব ও অভিবাসন পরিষেবা (USCIS) জানিয়েছে—বিদ্যমান ভিসাধারী ও ‘চেঞ্জ অব স্ট্যাটাস’ আবেদনকারীদের এই ফি দিতে হবে না।
USCIS-এর বিবৃতি অনুযায়ী, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫-এর পর জমা পড়া নতুন H-1B আবেদনগুলির ক্ষেত্রেই ফি প্রযোজ্য, তাও কেবল তাদের জন্য যাঁরা যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে আছেন এবং বৈধ ভিসা নেই। কিন্তু যাঁরা দেশে থেকেই অন্য ভিসা থেকে H-1B তে রূপান্তর করছেন—যেমন F-1 ছাত্র ভিসা থেকে কর্মভিসায় পরিবর্তন—তাঁদের এই ফি দিতে হবে না।
এছাড়াও, ২১ সেপ্টেম্বরের আগে জমা দেওয়া আবেদন ও পূর্বে ইস্যু করা বৈধ H-1B ভিসাগুলিও এই নিয়মের আওতার বাইরে থাকবে। এমনকি ভিসাধারীরা দেশে ঢোকা-বেড়োনোর সময়েও নতুন ফি দিতে হবে না।
মার্কিন প্রশাসন জানিয়েছে, ফি পরিশোধ করতে হবে pay.gov ওয়েবসাইটের মাধ্যমে। প্রমাণপত্র ছাড়া কোনও আবেদন গ্রহণ করা হবে না। তবে ‘জাতীয় স্বার্থে’ বা ‘অত্যন্ত বিরল পরিস্থিতিতে’ ছাড় দেওয়ার ক্ষমতা থাকবে স্বরাষ্ট্রসচিব ক্রিস্টি নোয়েমের হাতে।
এই সিদ্ধান্তে বড় স্বস্তি পেয়েছেন ভারতীয় ছাত্রছাত্রী ও প্রযুক্তি কর্মীরা। পরিসংখ্যান বলছে, ২০২৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দেওয়া মোট H-1B ভিসার ৭০ শতাংশই পেয়েছিলেন ভারতীয় নাগরিকরা। সেই বছর যুক্তরাষ্ট্রে থাকা বিদেশি ছাত্রছাত্রীদের ২৭ শতাংশই ছিলেন ভারতীয়, যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১২ শতাংশ বেশি।
নতুন নির্দেশিকা ঘোষণার পর মার্কিন বাণিজ্য সংস্থা ‘চেম্বার অব কমার্স’-এর মামলা কিছুটা গুরুত্ব পেয়েছে। তারা বলেছিল, ট্রাম্প প্রশাসনের ফি-নীতিটি অবৈধ এবং ক্ষুদ্র-মাঝারি সংস্থার উপর অযৌক্তিক চাপ তৈরি করছে। USCIS-এর এই স্পষ্টীকরণ সেই জট অনেকটাই মেটাবে বলে মনে করা হচ্ছে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন