মন্দিরে প্রতিষ্ঠিত কষ্টিপাথরের বড়মাকে তুঁতে রঙের বেনারসি পরিয়ে বিশেষ পূজা হয়। অভিষেক নিজের নাম-গোত্র উচ্চারণ করে অঞ্জলি দেন।
কলকাতা : কালীপুজোর পরের দিন দুপুরে নৈহাটির বড়মার দরবারে পুজো দিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বৈদিক মন্ত্রোচ্চারণে পুষ্পাঞ্জলি, প্রদীপ জ্বালানো ও আরতি দিয়ে পুজো সারেন তিনি। সঙ্গে ছিলেন সাংসদ পার্থ ভৌমিক, জেলা পরিষদের সভাধিপতি নারায়ণ গোস্বামী, বিধায়ক নির্মল ঘোষ-সহ একাধিক শীর্ষনেতা।
মন্দিরে প্রতিষ্ঠিত কষ্টিপাথরের বড়মাকে তুঁতে রঙের বেনারসি পরিয়ে বিশেষ পূজা হয়। অভিষেক নিজের নাম-গোত্র উচ্চারণ করে অঞ্জলি দেন। চারিদিকে ছিল ভক্তদের ঢল। মন্দির থেকে মণ্ডপে যাওয়ার পথে সাধারণ মানুষকে হাত নাড়িয়ে শুভেচ্ছা জানান তিনি, শিশুদের স্নেহভরে আদরও করেন। কালীপুজোর দিন তিনি গিয়েছিলেন লেক কালীবাড়িতে, রাজ্যবাসীর মঙ্গল কামনা করে পুজো দেন। এরপর যান কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ির পুজোয়।
দুর্গাপুজোর সময়েও অভিষেককে দেখা গিয়েছিল রাজ্যের নানা মণ্ডপে সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে যেতে। কখনও পরিযায়ী শ্রমিকদের সঙ্গে ফুচকা খাওয়া, কখনও উপহার বিলি—সবই ছিল জনসংযোগের অঙ্গ।
২০২৩ সালে বড়মার মন্দির পুনঃস্থাপনের সময়ও তিনি উপস্থিত ছিলেন। এবার আবারও সেখানে পুজো দিয়ে জনসংযোগের বার্তা দিলেন তৃণমূলের ‘সেনাপতি’।
মন্দিরে প্রতিষ্ঠিত কষ্টিপাথরের বড়মাকে তুঁতে রঙের বেনারসি পরিয়ে বিশেষ পূজা হয়। অভিষেক নিজের নাম-গোত্র উচ্চারণ করে অঞ্জলি দেন। চারিদিকে ছিল ভক্তদের ঢল। মন্দির থেকে মণ্ডপে যাওয়ার পথে সাধারণ মানুষকে হাত নাড়িয়ে শুভেচ্ছা জানান তিনি, শিশুদের স্নেহভরে আদরও করেন। কালীপুজোর দিন তিনি গিয়েছিলেন লেক কালীবাড়িতে, রাজ্যবাসীর মঙ্গল কামনা করে পুজো দেন। এরপর যান কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ির পুজোয়।
দুর্গাপুজোর সময়েও অভিষেককে দেখা গিয়েছিল রাজ্যের নানা মণ্ডপে সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে যেতে। কখনও পরিযায়ী শ্রমিকদের সঙ্গে ফুচকা খাওয়া, কখনও উপহার বিলি—সবই ছিল জনসংযোগের অঙ্গ।
২০২৩ সালে বড়মার মন্দির পুনঃস্থাপনের সময়ও তিনি উপস্থিত ছিলেন। এবার আবারও সেখানে পুজো দিয়ে জনসংযোগের বার্তা দিলেন তৃণমূলের ‘সেনাপতি’।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন