২০৩৬ পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী থাকবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এমনকি ২০২৯ সালে তিনি প্রধানমন্ত্রীও হতে পারেন। এমনটাই দাবি করেছেন কুণাল ঘোষ।

কলকাতা : তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ কালীপুজোর সকালে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন, “জ্যোতি বসুর মুখ্যমন্ত্রিত্বের রেকর্ড ভাঙবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।” তাঁর দাবি, ২০৩৬ পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী থাকবেন দিদি। এমনকি ২০২৯ সালে তিনি প্রধানমন্ত্রীও হতে পারেন।
কুণাল লিখেছেন, “জনভিত্তিহীন বিরোধীরা মিডিয়া আর সোশ্যাল মিডিয়াতেই থাকুক। নবান্নে থাকবে তৃণমূল।” তিনি আরও জানান, যদি মমতা প্রধানমন্ত্রী হন, তাঁর আশীর্বাদে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ই হবেন মুখ্যমন্ত্রী। এই মন্তব্য ঘিরে রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে। বিজেপি নেতা সজল ঘোষ কটাক্ষ করে বলেছেন, “সজ্ঞানে বললে একটা টিয়াপাখি কিনে দেব!”
উল্লেখ্য, জ্যোতি বসু ১৯৭৭ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত টানা ২৩ বছর মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০১১ সালে মুখ্যমন্ত্রী হন। রেকর্ড ভাঙতে হলে ২০২৬ ও ২০৩১ সালের নির্বাচনে জিততে হবে তাঁকে। কুণালের এই বক্তব্য তাই নিছক দলীয় প্রচার না রাজনৈতিক ভবিষ্যদ্বাণী—সেটাই এখন আলোচনার বিষয়।

কলকাতা : তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ কালীপুজোর সকালে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন, “জ্যোতি বসুর মুখ্যমন্ত্রিত্বের রেকর্ড ভাঙবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।” তাঁর দাবি, ২০৩৬ পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী থাকবেন দিদি। এমনকি ২০২৯ সালে তিনি প্রধানমন্ত্রীও হতে পারেন।
কুণাল লিখেছেন, “জনভিত্তিহীন বিরোধীরা মিডিয়া আর সোশ্যাল মিডিয়াতেই থাকুক। নবান্নে থাকবে তৃণমূল।” তিনি আরও জানান, যদি মমতা প্রধানমন্ত্রী হন, তাঁর আশীর্বাদে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ই হবেন মুখ্যমন্ত্রী। এই মন্তব্য ঘিরে রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে। বিজেপি নেতা সজল ঘোষ কটাক্ষ করে বলেছেন, “সজ্ঞানে বললে একটা টিয়াপাখি কিনে দেব!”
উল্লেখ্য, জ্যোতি বসু ১৯৭৭ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত টানা ২৩ বছর মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০১১ সালে মুখ্যমন্ত্রী হন। রেকর্ড ভাঙতে হলে ২০২৬ ও ২০৩১ সালের নির্বাচনে জিততে হবে তাঁকে। কুণালের এই বক্তব্য তাই নিছক দলীয় প্রচার না রাজনৈতিক ভবিষ্যদ্বাণী—সেটাই এখন আলোচনার বিষয়।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন