২২ বছর পর আইএফএ শিল্ড জিতল মোহনবাগান—যা মরশুমের প্রথম ট্রফি এনে দিল তাদের গ্যালারিভরা সমর্থকদের উল্লাসে।
কলকাতা : চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ইস্টবেঙ্গলকে হারিয়ে আইএফএ শিল্ডের মুকুট জিতল মোহনবাগান। স্টেডিয়ামে টানটান উত্তেজনার মধ্য দিয়ে গড়াল ২০০৩ সালের ফাইনালের পুনরাবৃত্তি—সেবার মতো এ বারও টাইব্রেকারে জয় পেল সবুজ-মেরুন শিবির। নির্ধারিত সময় ও অতিরিক্ত সময় শেষে ১-১ গোলে সমতা থাকার পর টাইব্রেকারে ৫-৪ ব্যবধানে ইস্টবেঙ্গলকে হারিয়ে মরশুমের প্রথম ট্রফি তুলল মোহনবাগান, যা তাদের ২১তম আইএফএ শিল্ড জয়।
ম্যাচের শুরু থেকেই ইস্টবেঙ্গল আক্রমণাত্মক ছন্দে নামে। প্রথম চার মিনিটেই দুটি শট নেয় তারা, যদিও সাফল্য মেলেনি। ৩২ মিনিটে পেনাল্টি পায় মোহনবাগান, কিন্তু জেসন কামিন্স সুযোগ নষ্ট করেন। এর তিন মিনিট পরই ম্যাচের গতি ঘুরিয়ে দেন ইস্টবেঙ্গলের মরক্কোর তারকা হামিদ আহদাদ। রশিদের বাড়ানো বল থেকে মহেশ সিং বক্সের মধ্যে ঢুকে নিচু পাস বাড়ান আহদাদের উদ্দেশে, যিনি নিখুঁত শটে বল জালে জড়ান।
প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার ঠিক আগে মোহনবাগানের হয়ে সমতা ফেরান আপুইয়া রালতে। সাহল আব্দুল সামাদের বাড়ানো বল থেকে লিস্টন কোলাসো পাস দেন আপুইয়াকে, যার দূরপাল্লার শট বারে লেগে জালে ঢোকে।
দ্বিতীয়ার্ধে দুই দলই একাধিক সুযোগ তৈরি করলেও গোলের দেখা মেলেনি। ৬৬ মিনিটে ইস্টবেঙ্গলের হিরোশির হেড ও ৭৬ মিনিটে রশিদের তীব্র শট সামলান মোহনবাগান গোলকিপার বিশাল কাইথ। অন্যদিকে শেষ মুহূর্তে মেহতাব সিংয়ের হেডও রুখে দেন প্রভসুখন সিং গিল। নির্ধারিত সময় ও অতিরিক্ত সময় শেষে স্কোরলাইন ১-১ থাকায় ম্যাচ যায় টাইব্রেকারে।
টাইব্রেকারে প্রভসুখনের বদলে ইস্টবেঙ্গল নামায় দেবজিৎ মজুমদারকে, কিন্তু তিনি কোনও সেভ করতে পারেননি। জয় গুপ্তা শট মিস করেন, আর সিদ্ধান্তমূলক গোলটি করেন ইস্টবেঙ্গলেরই প্রাক্তনী মেহতাব সিং। তার শটেই নিশ্চিত হয় সবুজ-মেরুনের জয়।
কলকাতা : চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ইস্টবেঙ্গলকে হারিয়ে আইএফএ শিল্ডের মুকুট জিতল মোহনবাগান। স্টেডিয়ামে টানটান উত্তেজনার মধ্য দিয়ে গড়াল ২০০৩ সালের ফাইনালের পুনরাবৃত্তি—সেবার মতো এ বারও টাইব্রেকারে জয় পেল সবুজ-মেরুন শিবির। নির্ধারিত সময় ও অতিরিক্ত সময় শেষে ১-১ গোলে সমতা থাকার পর টাইব্রেকারে ৫-৪ ব্যবধানে ইস্টবেঙ্গলকে হারিয়ে মরশুমের প্রথম ট্রফি তুলল মোহনবাগান, যা তাদের ২১তম আইএফএ শিল্ড জয়।
ম্যাচের শুরু থেকেই ইস্টবেঙ্গল আক্রমণাত্মক ছন্দে নামে। প্রথম চার মিনিটেই দুটি শট নেয় তারা, যদিও সাফল্য মেলেনি। ৩২ মিনিটে পেনাল্টি পায় মোহনবাগান, কিন্তু জেসন কামিন্স সুযোগ নষ্ট করেন। এর তিন মিনিট পরই ম্যাচের গতি ঘুরিয়ে দেন ইস্টবেঙ্গলের মরক্কোর তারকা হামিদ আহদাদ। রশিদের বাড়ানো বল থেকে মহেশ সিং বক্সের মধ্যে ঢুকে নিচু পাস বাড়ান আহদাদের উদ্দেশে, যিনি নিখুঁত শটে বল জালে জড়ান।
প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার ঠিক আগে মোহনবাগানের হয়ে সমতা ফেরান আপুইয়া রালতে। সাহল আব্দুল সামাদের বাড়ানো বল থেকে লিস্টন কোলাসো পাস দেন আপুইয়াকে, যার দূরপাল্লার শট বারে লেগে জালে ঢোকে।
দ্বিতীয়ার্ধে দুই দলই একাধিক সুযোগ তৈরি করলেও গোলের দেখা মেলেনি। ৬৬ মিনিটে ইস্টবেঙ্গলের হিরোশির হেড ও ৭৬ মিনিটে রশিদের তীব্র শট সামলান মোহনবাগান গোলকিপার বিশাল কাইথ। অন্যদিকে শেষ মুহূর্তে মেহতাব সিংয়ের হেডও রুখে দেন প্রভসুখন সিং গিল। নির্ধারিত সময় ও অতিরিক্ত সময় শেষে স্কোরলাইন ১-১ থাকায় ম্যাচ যায় টাইব্রেকারে।
টাইব্রেকারে প্রভসুখনের বদলে ইস্টবেঙ্গল নামায় দেবজিৎ মজুমদারকে, কিন্তু তিনি কোনও সেভ করতে পারেননি। জয় গুপ্তা শট মিস করেন, আর সিদ্ধান্তমূলক গোলটি করেন ইস্টবেঙ্গলেরই প্রাক্তনী মেহতাব সিং। তার শটেই নিশ্চিত হয় সবুজ-মেরুনের জয়।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন