বাংলায় ছাব্বিশের নির্বাচনের আগে বিজেপিও শুরু করেছে নিজেদের প্রস্তুতি।
কলকাতা : ছাব্বিশের বিধানসভা ভোটকে সামনে রেখে যখন রাজ্য জুড়ে সংগঠনে ঘর গোছানোর তোড়জোড় শুরু করেছে বঙ্গ বিজেপি, ঠিক তখনই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ। তাঁর দাবি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যে যে বিধানসভায় দাঁড়িয়ে বক্তৃতা করবেন, সেই কেন্দ্রগুলিতে তৃণমূল কংগ্রেসই জেতাবে। শনিবার সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে কুণাল বলেন, “২১ সালের ভোটে মোদি-শাহ সারা বাংলা চষে ফেলেছিলেন। কিন্তু ফলাফল সকলের জানা। ‘২৬-এর নির্বাচনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই বাংলায় আসন বাড়িয়ে নিশ্চিত জয় এনে দেবেন। আর প্রধানমন্ত্রী যে বিধানসভায় সভা করবেন, সেখানেই তৃণমূল প্রার্থীরাই জয়ী হবেন।”
এদিকে ছাব্বিশের নির্বাচনের আগে বিজেপিও শুরু করেছে নিজেদের প্রস্তুতি। ডিসেম্বর থেকেই প্রচারের তালে তালে রাজ্যে আসতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং দিল্লির শীর্ষ নেতৃত্ব। শুক্রবারের বৈঠকের পরে জানা যায়, ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহান্তেই বাংলায় জনসভা করতে পারেন মোদি। সূত্রে খবর, আরামবাগে প্রথম সভার সম্ভাবনা প্রবল। ১৩ বা ১৪ ডিসেম্বরের জন্য স্থানীয় প্রশাসনের কাছে অনুমতি চেয়ে রেখেছে রাজ্য বিজেপি।
তবে ডিসেম্বর জুড়ে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন চলবে—১ থেকে ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এই সময়ের মধ্যেই প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বঙ্গ সফর নিয়ে প্রথমে কিছু জটিলতা তৈরি হয়েছিল। কিন্তু বিজেপি সূত্র জানিয়েছে, সপ্তাহান্তের সুযোগে মোদির সফরের পরিকল্পনা পাকা করা হচ্ছে। শনি বা রবিবার—১৩ বা ১৪ ডিসেম্বরের মধ্যেই যেকোনও একদিন প্রধানমন্ত্রীর সভা আয়োজনের চেষ্টা চলছে। আরামবাগকে সেই প্রথম জনসভার সম্ভাব্য কেন্দ্র হিসেবে ধরেই প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। এখন শুধু প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের চূড়ান্ত সম্মতির অপেক্ষা।
কলকাতা : ছাব্বিশের বিধানসভা ভোটকে সামনে রেখে যখন রাজ্য জুড়ে সংগঠনে ঘর গোছানোর তোড়জোড় শুরু করেছে বঙ্গ বিজেপি, ঠিক তখনই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ। তাঁর দাবি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যে যে বিধানসভায় দাঁড়িয়ে বক্তৃতা করবেন, সেই কেন্দ্রগুলিতে তৃণমূল কংগ্রেসই জেতাবে। শনিবার সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে কুণাল বলেন, “২১ সালের ভোটে মোদি-শাহ সারা বাংলা চষে ফেলেছিলেন। কিন্তু ফলাফল সকলের জানা। ‘২৬-এর নির্বাচনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই বাংলায় আসন বাড়িয়ে নিশ্চিত জয় এনে দেবেন। আর প্রধানমন্ত্রী যে বিধানসভায় সভা করবেন, সেখানেই তৃণমূল প্রার্থীরাই জয়ী হবেন।”
এদিকে ছাব্বিশের নির্বাচনের আগে বিজেপিও শুরু করেছে নিজেদের প্রস্তুতি। ডিসেম্বর থেকেই প্রচারের তালে তালে রাজ্যে আসতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং দিল্লির শীর্ষ নেতৃত্ব। শুক্রবারের বৈঠকের পরে জানা যায়, ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহান্তেই বাংলায় জনসভা করতে পারেন মোদি। সূত্রে খবর, আরামবাগে প্রথম সভার সম্ভাবনা প্রবল। ১৩ বা ১৪ ডিসেম্বরের জন্য স্থানীয় প্রশাসনের কাছে অনুমতি চেয়ে রেখেছে রাজ্য বিজেপি।
তবে ডিসেম্বর জুড়ে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন চলবে—১ থেকে ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এই সময়ের মধ্যেই প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বঙ্গ সফর নিয়ে প্রথমে কিছু জটিলতা তৈরি হয়েছিল। কিন্তু বিজেপি সূত্র জানিয়েছে, সপ্তাহান্তের সুযোগে মোদির সফরের পরিকল্পনা পাকা করা হচ্ছে। শনি বা রবিবার—১৩ বা ১৪ ডিসেম্বরের মধ্যেই যেকোনও একদিন প্রধানমন্ত্রীর সভা আয়োজনের চেষ্টা চলছে। আরামবাগকে সেই প্রথম জনসভার সম্ভাব্য কেন্দ্র হিসেবে ধরেই প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। এখন শুধু প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের চূড়ান্ত সম্মতির অপেক্ষা।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন